Meherunnisa Girls' School & College
Home
মেহেরুন্নিসা গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ এর স্কুল শাখা স্থাপিত হয় ১৯৬৪ সালে। নারী শিক্ষা উন্নয়নে তৎকালীন সময় দানশীল ব্যক্তি মরমী কবি ও সাহিত্যিক সাবির আহম্মেদ চৌধুরী তাঁর মৃত স্ত্রী মেহেরুন্নিসার নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীতে অত্র এলাকারই অন্য একজন দানশীল ও মহিয়ষী নারী আকলিমা বেগম জমি দান করে প্রতিস্ঠানটি গড়ে তুলতে অবদান রাখেন। ১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি স্কুল থেকে কলেজে উন্নীত হয়। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে নার্সারি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রদান করা হয়। নার্সারী থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত ছেলে-মেয়ে উভয়ে পড়ার সুযোগ পায়। আমাদের প্রতিষ্ঠানে রয়েছে শিশু উপযোগী ক্লাসরুম, খেলার মাঠ, আউটডোর এবং ইনডোর খেলার ব্যবস্থা। এছাড়াও শিশুদের আধুনিক প্রযুক্তির সাথে পরিচয় করাতে মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে ক্লাস নেওয়া হয়। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়মিত সমাবেশ, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, গার্ল গাইড, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বিভিন্ন সমাজ সচেতন ও মানসিক উৎকর্ষ বৃদ্ধিমূলক ওয়ার্কশপের মাধ্যমে এবয়সের শিক্ষার্থীদের নিয়মিত পড়াশুনার পাশাপাশি মানবিক মানুষ করে গড়ে তোলার প্রয়াস নিয়মিত চালানো হয়। এখানে রয়েছে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম, লাইব্রেরী, ইনডোর, আউটডোর খেলার রুম ও প্রাকটিক্যাল রুম। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য বর্তমানে প্রতিষ্ঠানে স্থাপিত হয়েছে ৮ম তলা বিশিষ্ট আইসিটি ভবন। এ ভবনে আধুনিক ক্লাসরুম, কমন রুম, লাইব্রেরী, কম্পিউটার ল্যাব, বিজ্ঞান শাখার প্রতিটি বিষয়ের জন্য আলাদা ল্যাব রুম, অডিটরিয়ামসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সুবিধা রয়েছে।
আমরা শিক্ষাকে বাণিজ্যিক করিনি। অত্র এলাকার নিম্ন ও মধ্যবৃত্ত ঘরের সন্তানেরা এখানে পড়ার সুযোগ পায়। কারণ আমাদের বেতন ও বার্ষিক সেশন ফি তাদের সাক্ষমতার কথা বিবেচনা করে প্রতিবছর নির্ধারণ করা হয়।
আশা করি প্রতিষ্ঠানটি তার দীর্ঘদিনের সুনাম উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করতে পারবে। আমরা মানুষ গড়ার কারিগর হিসাবে অত্র প্রতিষ্ঠানের সাথে সংশ্লিষ্ট গভর্নিং বডি, শিক্ষকমন্ডলী, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ প্রাণান্ত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
রাজধানী ঢাকার প্রাণকেন্দ্র বৃহত্তর ধানমন্ডির কলাবাগান থানায় গ্রীন রোড, পান্থপথ, এলিফ্যান্ট রোড ও সোনার গাঁ রোডের মাঝখানে, ৫৪/১, নর্থ সার্কুলার রোডে অবস্থিত মেহেরুন্নিসা গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ।
১৯৬৪ সালে ২.৫ (আড়াই) বিঘা জমির উপর প্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী এ প্রতিষ্ঠানটি শুরু থেকে শিক্ষার্থীদের ফলাফল, আদর্শ জীবন গঠনে অত্র এলাকায় সুনাম কুড়িয়েছে। অত্র প্রতিষ্ঠানটি বর্তমান কলাবাগান থানার একমাত্র এমপিওভূক্ত স্কুল অ্যান্ড কলেজ। প্রতিষ্ঠান অভ্যন্তরে রয়েছে সুবিশাল খেলার মাঠ, পর্যাপ্ত ক্লাসরুম, একাধিক কম্পিউটার ল্যাব ও ৮ম তলা (লিফটসহ) ভবনসহ একাধিক ভবন। প্রতিষ্ঠানের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে নিয়ে বর্তমান সভাপতি জনাব নজরুল ইসলাম বাবুল প্রতিষ্ঠানকে রাজধানীর শীর্ষ প্রতিষ্ঠানে উন্নীতকল্পে নিরলস চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তার ফলশ্রুতিতে প্রতিবছর ৫ম, ৮ম, এসএসসি ও এইচএসসিতে অ+ সহ শতভাগ পাশের ধারাবাহিকতা বিদ্যমান রয়েছে। এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উন্নয়নের ধারক বর্তমান মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস মেহেরুন্নিসা গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ কে শীর্ষ অবস্থানে থাকার লক্ষে সচেষ্ট রয়েছেন। প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার পাশাপাশি সকল ধরনের সহপাঠ্যক্রমিক কার্যক্রম অভ্যন্তরীন বনভোজন, শিক্ষা সফর, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও খেলাধুলায় সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়ায় জাতীয় পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে সফলতা অর্জন করে প্রতিষ্ঠানের সুনাম অব্যাহত রেখেছে।
বর্তমান সংসদ সদস্য বিশিষ্ট শিল্পপতি জনাব শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন প্রতিষ্ঠানের মঙ্গলার্থে সকল প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। প্রতিষ্ঠানে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা চালু রয়েছে। প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে তিন স্তর বিশিষ্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ আবাসিক হোস্টেলের সুবিধা রয়েছে। আপনার সন্তানের উজ্জ্বল ভবিষ্যত গড়তে মেহেরুন্নিসা গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
মেহেরুন্নিসা গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ এর স্কুল শাখা স্থাপিত হয় ১৯৬৪ সালে। নারী শিক্ষা উন্নয়নে তৎকালীন সময় দানশীল ব্যক্তি মরমী কবি ও সাহিত্যিক সাবির আহম্মেদ চৌধুরী তাঁর মৃত স্ত্রী মেহেরুন্নিসার নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীতে অত্র এলাকারই অন্য একজন দানশীল ও মহিয়ষী নারী আকলিমা বেগম জমি দান করে প্রতিস্ঠানটি গড়ে তুলতে অবদান রাখেন। ১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি স্কুল থেকে কলেজে উন্নীত হয়। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে নার্সারি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রদান করা হয়। নার্সারী থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত ছেলে-মেয়ে উভয়ে পড়ার সুযোগ পায়। আমাদের প্রতিষ্ঠানে রয়েছে শিশু উপযোগী ক্লাসরুম, খেলার মাঠ, আউটডোর এবং ইনডোর খেলার ব্যবস্থা। এছাড়াও শিশুদের আধুনিক প্রযুক্তির সাথে পরিচয় করাতে মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে ক্লাস নেওয়া হয়। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়মিত সমাবেশ, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, গার্ল গাইড, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বিভিন্ন সমাজ সচেতন ও মানসিক উৎকর্ষ বৃদ্ধিমূলক ওয়ার্কশপের মাধ্যমে এবয়সের শিক্ষার্থীদের নিয়মিত পড়াশুনার পাশাপাশি মানবিক মানুষ করে গড়ে তোলার প্রয়াস নিয়মিত চালানো হয়। এখানে রয়েছে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম, লাইব্রেরী, ইনডোর, আউটডোর খেলার রুম ও প্রাকটিক্যাল রুম। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য বর্তমানে প্রতিষ্ঠানে স্থাপিত হয়েছে ৮ম তলা বিশিষ্ট আইসিটি ভবন। এ ভবনে আধুনিক ক্লাসরুম, কমন রুম, লাইব্রেরী, কম্পিউটার ল্যাব, বিজ্ঞান শাখার প্রতিটি বিষয়ের জন্য আলাদা ল্যাব রুম, অডিটরিয়ামসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সুবিধা রয়েছে।
আমরা শিক্ষাকে বাণিজ্যিক করিনি। অত্র এলাকার নিম্ন ও মধ্যবৃত্ত ঘরের সন্তানেরা এখানে পড়ার সুযোগ পায়। কারণ আমাদের বেতন ও বার্ষিক সেশন ফি তাদের সাক্ষমতার কথা বিবেচনা করে প্রতিবছর নির্ধারণ করা হয়।
আশা করি প্রতিষ্ঠানটি তার দীর্ঘদিনের সুনাম উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করতে পারবে। আমরা মানুষ গড়ার কারিগর হিসাবে অত্র প্রতিষ্ঠানের সাথে সংশ্লিষ্ট গভর্নিং বডি, শিক্ষকমন্ডলী, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ প্রাণান্ত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।